ঋণ নিয়ে ঠিক সময়ে ফেরত না দিলে অনেক ক্ষেত্রেই আসে দুর্ব্যবহার। আদায়কারী সংস্থার পক্ষ থেকে ফোন করা হয় রাতবিরেতে। দেওয়া হয় ধমকিও। গ্রাহকরা আরবিআইয়ের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। এবার আর ধমকি দেওয়া যাবে না ঋণগ্রহীতাদের। আদায়কারী সংস্থাগুলিকে সতর্ক হওয়ার নির্দেশ আরবিআইয়ের। অভিযোগ এলে সংস্থার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরবিআইয়ের বর্তমান গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনা অর্থনৈতিক সংস্থাগুলির ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে ক্ষতিকর। শুক্রবার ব্যাঙ্কিং সংস্থাগুলির একটি অনুষ্ঠানে এসে তিনি জানান, আদায়কারী এজেন্টগুলির ওপর ব্যাঙ্ক বা ঋণদাতা সংস্থাগুলির নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত। এই অনুষ্ঠানেই ঋণ আদায়ের প্রক্রিয়ার পদ্ধতিগত ত্রুটি নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ ৪৫ শতাংশ বাড়ল
শক্তিকান্ত দাস জানান, "আমাদের কাছে অভিযোগ এসেছে, গ্রাহকদের থেকে ঋণের অর্থ আদায়ের জন্য অনেক সময় রাত ১২টার পরেও ফোন করে বিরক্ত করেন আদায়কারীরা। ফোন করে গালিগালাজ, কুকথা বলারও অভিযোগ এসেছে।" তিনি জানান, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছে আরবিআই।