ঢাকের বোলেই হয় দেবীর বোধন। সেই বোধনের অপেক্ষায় গোটা বছরের অপেক্ষায় থাকেন বাংলার ঢাকিরা। সারা বছর তাঁরা বিভিন্ন পেশায় যুক্ত থাকেন। কিন্তু বছরের এই পাঁচটা দিনই তাঁরা তাল বাধেন প্রতিটি মণ্ডপে।
বর্ধমানের রায়না। স্থানীয় মীরপোতা। এই গ্রাম এলাকায় ঢাকিদের গ্রাম বলেই পরিচিত। পঞ্চমীর দিন এই গ্রাম থেকেই রওনা দিলেন ৮০ থেকে ১০০ জন। কলকাতার পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন প্যান্ডেলে আগামী পাঁচদিন তাঁরাই বাজাবেন।
আরও পড়ুন : ষষ্ঠীতে ভোর থেকে মেট্রো, যানজট এড়িয়ে দেখা যাবে ঠাকুর
অক্টোবর মাস পড়তেই তাঁরাও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছিলেন। এবার বায়নাও হয়েছে ভাল। তাই উৎসাহ রয়েছে তাঁদের মধ্যেও। তাঁদেরই একজন প্রভাত দাশ জানালেন, করোনার পর থেকে এই বছরই প্রথম তাঁদের কাছে অনেক আগে থেকে বায়না এসেছে। তাই আগেই থেকেই তাঁরা প্রস্তুতি নিয়েছেন।
শুক্রবার দেবীর বোধন। ঢাকের বোল উঠবে বাংলার প্রতিটি মণ্ডপে। প্রভাত ও তাঁর দল তৈরি এবার বাংলাকে অন্য পুজো উপহার দেবেন বলে।