কোনও শিক্ষককে কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করা যাবে না। এমনই নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন। স্থায়ী এবং অস্থায়ী, যে কোনও শিক্ষকের ক্ষেত্রেই এই নির্দেশিকা প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে।
ভোটগণনার জন্য বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। সেখানে বলা হয়েছে, রাজ্যের কোনও সরকারি এবং সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষকরা কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে উপস্থিত থাকতে পারবেন না। তবে সেক্ষেত্রে অন্য সরকারি কর্মীরা কাউন্টিং এজেন্টের কাজ করতে পারবেন।
Read More- স্টার্ক নিয়ে সমালোচনা, আক্রমকে আমলই দিলেন না গম্ভীর
অতীতে নির্বাচন কমিশনের তরফে এই নির্দেশ দেওয়া থাকলেও তা মানা হত না বলে অভিযোগ ওঠে। সেকারণে এবার আরও কড়া হয়েছে কমিশন।
কাউন্টিং এজেন্ট কারা?
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রিটার্নিং অফিসারের তত্বাবধানে ভোট গণনার কাজ চলে। এবং সেসময় উপস্থিত থাকেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। কিন্তু গণনা হয় একাধিক জায়গায়। ফলে একজন প্রার্থীর পক্ষে সব জায়গায় উপস্থিত থাকা সম্ভব হয় না। সেকারণে ভোট গণনা প্রক্রিয়া নজরে রাখার জন্য প্রত্যেক প্রার্থী একাধিক কর্মী নিয়োগ করেন। যাঁরা ওই প্রার্থীর হয়ে গণনা প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেন। সেই কাজে এবার কোনও সরকারি শিক্ষককে নিয়োগ করতে পারবেন না প্রার্থীরা।