মাত্র ২৪ বছরে নিভল বাংলার টেলি অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মার জীবন। ঐন্দ্রিলার জীবনে লড়াই সেই ১৭ বছর বয়স থেকেই। অভিনেত্রীর প্রয়াণের পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে নানা তারকাদের প্রতিক্রিয়া। সেই প্রসঙ্গেই নিজের দাদার জীবনযুদ্ধের অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ।
ফেসবুকে দীর্ঘ পোস্ট করে সায়নী জানিয়েছেন, তিনি ঐন্দ্রিলাকে খুব কাছ থেকে চিনতেন না, আট বছর আগের এক অডিশনে আলাপ, তারপরও আলাপ খুব অল্পই গড়িয়েছে। কিন্তু সায়নীকে বরাবর প্রভাবিত করেছে ঐন্দ্রিলার লড়াই। শেষ দফার অসুস্থতার সময় সৌরভ দাসের কাছ থেকে ঐন্দ্রিলার নিয়মিত খোঁজ নিতেন বলেও জানিয়েছেন সায়নী।
সায়নীর দাদাও জন্ম থেকেই বিরল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। নিভে যাওয়ার আগে হাসপাতালের বিছানায় এর আগেও মিরাকল ঘটেছিল ঐন্দ্রিলার মতোই, লিখেছেন সায়নী। দাদার মৃত্যুতেও কাঁদেননি, কিন্তু ঐন্দ্রিলার বেলায় চোখের জল বাঁধ মানেনি অভিনেত্রীর।
ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার, এবং বন্ধু সব্যসাচীর জন্যেও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী।