বাংলা চলচ্চিত্রে নিজস্ব গল্প বলার ধরন নিয়ে এসেছিলেন তরুণ মজুমদার (Tarun Majumdar)। তার সঙ্গেই তুলে এনেছিলেন একঝাঁক নতুন মুখ। যাঁরা পরবর্তীকালে হয়ে ওঠেন বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ। মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়, রাখী গুলজার, মহুয়া রায়চৌধুরী, দেবশ্রী রায়, নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ তরুণ মজুমদারের (Tarun Majumdar passed away) আবিষ্কার। ‘ফার্স্ট লুক’ থেকেই প্রত্যেক নায়িকাকে যত্ন নিয়ে তৈরি করতেন সন্ধ্যা রায় নিজে। অভিনয়ের প্রশিক্ষণও দিতেন তরুণ ও সন্ধ্যা-ই। যার ফলাফল সত্তর ও আশির দশকের একঝাঁক জনপ্রিয় ছবি। যা বাঙালির জীবনে ও মননে ওতপ্রোত হয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: 'তনু জেঠু'র প্রয়াণে শোকবিহ্বল প্রসেনজিৎ, আক্ষেপ রঞ্জিত মল্লিকের
পিতৃসম পরিচালককে হারিয়ে শোকাকুল অভিনেত্রী মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়। 'বালিকা বধূ'র সেটে কী দুষ্টুমি করতেন, আর পরিচালক কীভাবে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন, মনে পড়ছে সবই।
'আলো', 'চাঁদের বাড়ি', 'ভালবাসার বাড়ি'তে তরুণ মজুমদারের সঙ্গে কাজ করেছিলেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। কড়া আথচ মায়াময় এক অভিভাবক-শিক্ষককে হারিয়ে মুষড়ে পড়েছেন অভিনেত্রী।