২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর, দিনটা ছিল রবিবার...দুপুর দুপুর এসেছিল খবরটা, মৃণাল সেন প্রয়াত। একধাক্কায় নিঃস্ব হয়েছিল বাংলা তথা ভারতীয় চলচ্চিত্র জগত।
আজ পরিচালকের চতুর্থ প্রয়াণবার্ষিকী।
কেউ তাঁকে বলেন 'সংলাপের জাদুকর', কেউ বলেন 'পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখানো সবথেকে বলিষ্ঠ চোখ'। প্রথম ছবি 'রাতভোর' থেকে শেষ ছবি 'আমার ভুবন' পেরিয়েও যাঁর মনন ও কাজের বিস্তার দিগন্তবিস্তৃত। সত্যজিতের সৃজন-ভাবনার বিপরীত বিন্দু থেকেই তাঁর ছবি করা শুরু। বাংলা চলচ্চিত্রকে 'ক্লাসিক'করে তোলার দায়ে বিশ্বাস ছিল না তাঁর। শিল্পেও সোচ্চার ছিলেন বরাবর।
Chanchal Chowdhury Mrinal Sen Biopic: মৃণাল সেনের চরিত্রে ওপার বাংলার চঞ্চল চৌধুরী, সৃজিতের নতুন চমক
সিনেমায় আধুনিকতার নিরিখ কী, খুঁজে বেড়িয়েছেন পরিচালক। আসলে খুঁজে বেড়িয়েছেন নিজের জমি। যে জমির মাটি একটু একটু করে ছড়িয়ে পড়েছে 'বাইশে শ্রাবণ' থেকে 'অন্তরীণ', 'কলকাতা ৭১' থেকে 'ইন্টারভিউ', 'ভুবন সোম' 'পদাতিক'-এ।