মুম্বই ক্রুজ কাণ্ডে ফাঁসানোই হয়েছিল শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানকে। মাদক মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী প্রভাকর সাইলের অভিযোগ ছিল, শাহরুখ খানের থেকে ২৫ কোটি টাকা আদায়ের ছক কষেছিল মাদক মামলার অন্যতম সাক্ষী কিরণ গোসাভী। তার প্রেক্ষিতে করা তদন্তের রিপোর্ট বলছে, সাইলের অভিযোগ ভিত্তিহীন। যদিও পুনর্তদন্তের পরে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, আরিয়ানকে ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে এর পিছনে কী কারণ, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
সাইল দাবি করেন, তিনি স্যাম ডি’সুজ়ার সঙ্গে গোসাভীর ফোনের কথোপকথন শুনেছিলেন। আরিয়ানের মুক্তির জন্য ২৫ কোটি টাকা চাওয়া হলেও ১৮ কোটি টাকায় চুক্তি হয়েছে। এর মধ্যে এনসিবি অফিসার সমীরকে দিতে হবে আট কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, গত এপ্রিলে হৃদ্রোগে সাইলের মৃত্যু হয়।
অন্যদিকে মাদক মামলায় ক্লিনচিট পেয়ে যান শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খান।