সালটা ১৯৯২, ২৩ এপ্রিল। এমনই এক বৃষ্টিমুখর দিনে মানিকহারা হয়েছিল বাংলা। বাংলা চলচ্চিত্র জগৎ তথা বিশ্ব খুইয়েছিল এক মহীরুহকে। পরিচালনা, চিত্রনাট্য রচনা, আবহ সঙ্গীত ও সম্পাদনা সবেতেই সত্যজিৎ শ্রেষ্ঠ। এবং, মৃত্যুর ৩১ বছর পরেও একথা স্বীকার করতে দ্বিধা করেন না কেউই। সেযুগে স্মার্টফোন, ইন্টারনেটের রমরমা ছিল না। সরকারি চ্যানেলই ভরসা। পরদিন মরদেহ রাখা হল নন্দনে। সারা কলকাতা তথা বিশ্বে তখন স্বজনহারানোর বেদনা। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে থিকথিক করছিল নন্দন চত্বর। তিনি নেই। রয়ে গিয়েছে তাঁর সৃষ্টি, গান, প্রবন্ধ, চিত্র, চরিত্ররা...
Dringking Water: জল খাওয়ার সময় এই ৫ ভুল অবশ্যই এড়িয়ে চলুন, নাহলেই বিপদ!
কিংবদন্তির মৃত্যুর পরের দিন সকালে কাগজে কাগজে লেখায় ভরে উঠেছিল। বর্ণময় জীবনে একটি অস্কার বাদেও ৩২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ১টি গোল্ডেন লায়ন, ২টি রৌপ্য ভল্লুক ঝুলিতে ভরেছিলেন সত্যজিৎ। ২০০৪ সালে বিবিসির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি তালিকায় সত্যজিৎ ১৩তম স্থান লাভ করেছিলেন।