বাংলাদেশকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। শুক্রবার ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এমনই বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার নয়াদিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিত নিয়ে ভারত সরকারের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কেন্দ্র জানিয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। বাংলাদেশ হাই কমিশন গোটা বিষয়টির উপর নজর রাখছে।
ইসকনকে নিষিদ্ধ ঘোষণার কথা কখনও বলা হয়নি। এমনই জানিয়েছেন ইউনূস সরকারের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি জানিয়েছেন, "সরকারের পক্ষ থেকে ইসকনকে নিষিদ্ধ করার কথা বলাই হয়নি। নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছিল। মানুষ দাবি করতেই পারে। কিন্তু কোনও ব্যক্তিগত মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ আর কোনও সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, একইরকম ভাবে দেখা হয়নি।" শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সরকারের প্রেস সচিব রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সুরক্ষিত আছে।
শুক্রবার কলকাতা ইসকনের সহ সভাপতি ও মুখপাত্র রাধারমন দাস এদিনও বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন। বাংলাদেশে ইসকনের ঘটনা নিয়ে এবার প্রতিবাদ কর্মসূচির পথে ইসকন। তিনি জানান, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে একযোগে পথে নামার কর্মসূচি নিতে চলেছে ইসকন।