নতুন দিন , নতুন তথ্য। কেরলের নরবলির ঘটনায় এবার যৌন বিকৃতির তত্ত্ব উঠে এল। এই ঘটনার তদন্তে পুলিশের দাবি, এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মহম্মদ শফির বিরুদ্ধে এর আগেও ধর্ষণ এবং প্রতারণার একাধিক মামলা রয়েছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, পঞ্চাশোর্ধ্ব মহিলাদেরই টার্গেট করতেন শফি। এক্ষেত্রেও দুই মহিলারই বয়স ৫০ পেরিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই শফি অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। নিজেকে রশিদ নামে পরিচয় দিতেন গ্রেফতারির ভয়ে।
তদন্তে উঠে আসছে আরও এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুলিশ জানাচ্ছে,শফির মানসিক এবং যৌন বিকৃতি রয়েছে। নিজের প্রবৃত্তি মেটাতে মহিলাদের যৌন নির্যাতন করে আনন্দ পেতেন তিনি। এক্ষেত্রেও দুই মহিলাকে খুনের আগে তাদের ব্যবহার করেছে শফি। তারপর স্তন কেটে, তাদের টুকরো টুকরো করে কেটে করা হয়েছে হত্যা।
প্রসঙ্গত, কেরলের নরবলির ঘটনায় তদন্ত এগোতেই সামনে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ক্রমেই ঘনাচ্ছে রহস্য। ধনসম্পত্তি বাড়াতে দুই মহিলাকে বলি দেওয়ার ঘটনায় ইতিমধ্যেই আটক হয়েছেন ভগবল সিং এবং তাঁর স্ত্রী লায়লা। পুলিশের সন্দেহ, শুধু বলিই নয় হত্যার পর নৃশংসভাবে তাদের মাংসও খেয়েছেন অভিযুক্তরা।