রাজ্য়সভায় তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন-কে সাসপেন্ড করা হয়নি বলে টুইটারে দাবি করলেন দলের মুখপাত্র সাকেত গোখেল। অন্যদিকে রাজ্যসভার একটি সূত্র মারফতও জানা গিয়েছে, এখনও সাসপেন্ড করা হয়নি ডেরেককে।
মঙ্গলবার অধিবেশন শুরু হতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্যসভা। প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেন বিরোধীরা। মণিপুরের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার দাবি তোলেন ডেরেক। এরপরেই বিজেপি সাংসদ পীযূষ গয়াল ডেরেককে সাসপেন্ড করার প্রস্তাব রাখেন। তার পরেই সংবাদসংস্থা ANI জানায়, সাসপেন্ড করা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েনকে। কিন্তু সাসপেন্ড করার বিষয়টি সঠিক নয় বলে জানিয়ে পালটা টুইট করেন সাকেত গোখেল।
এদিকে বিতর্কর শুরু থেকেই হই হট্টগোল রাজ্যসভায়। সকালের শুরুতেই রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করা হল তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়ানকে। এমনই খবর পাওয়া যায় সংবাদ সংস্থা ANI এর তরফে। সোমবারই তাঁর বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খল আচরণের অভিযোগ করা হয়েছিল। রাজ্যসভার চেয়ারপার্সন জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে তৃণমূল সাংসদের একপ্রস্থ বিতর্কও হয়েছিল। কার্যত তার জেরেই সোমবার অধিবেশনের শুরুতেই সাসপেন্ড করা হল ডেরেক ও ব্রায়েনকে। যদিও তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়নি বলে খবর।