১১ বছর বয়সে ধর্ষিতা, দোষী ৫ বছর জেল খাটছিল৷ তারপর বেশ কিছু বছর কেটে গিয়েছে৷ আদালতে নির্যাতিতা জানালেন, বিবাহিত জীবনে তিনি সুখী৷ এই বিষয়টিকে আর টেনে নিয়ে যেতে চান না৷ তারপরই ধর্ষকের সাজা কমানোর সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট।
বিচারপতি বি আর গাভাই, পি এস নরসিমা এবং অরবিন্দ কুমারের বেঞ্চ ভারতীয় পেনাল কোডের ৩৭৬ ধারা অনুযায়ী এই রায় দিয়েছেন।
Bhaifota Market: ভাইফোঁটায় বাজার আগুন, মাছের দাম আকাশছোঁয়া
শীর্ষ আদালত জানায়, এই অপরাধের নূন্যতম সাজা ৭ বছরের কারাদণ্ড। তবে আদালত মনে করলে তার কম সাজা দিতে পারে। নির্যাতিতার মন্তব্যের পরই দোষীর সাজা কমিয়ে দেওয়া হয়।
আদালত বলেছে, দোষী ব্যক্তি নির্যাতিতার অভিভাবক ছিল। তার স্ত্রী নির্যাতিতাকে নিজের কাছে রেখে পড়াশোনা শেখাতেন৷ এই পরিস্থিতিতে নির্যাতিতার দারিদ্র্যের সুযোগ নেয় ওই ব্যক্তি।
এই মামলায় নির্যাতিতার বাবা মা এফআইআর করেন ১৯৯৬ সালে৷ নির্যাতিতা তরুণী গর্ভবতী হয়ে পড়েন। গর্ভপাতের জন্য ১০ হাজার টাকা দেয় দোষী ব্যক্তি এবং তার স্ত্রী।