যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হস্টেলের তিন তলা থেকে পড়ে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় ক্রমেই ঘনাচ্ছে রহস্য। উঠেছে র্যাগিংয়ের অভিযোগ। কোনওভাবেই নিছক মৃত্যু বলে এই ঘটনাকে মানতে পারছেন না ছাত্রের পরিবার থেকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছাত্রদের একাংশ। এরমধ্যেই বৃহস্পতিবার ওই হস্টেলেই কাটানো বিভীষিকাময় সময়ের কথা ফেসবুকে লিখলেন স্বপ্নদীপের সহপাঠী অর্পণ মাঝি। তিনিও যাদবপুরের প্রথমবর্ষের ছাত্র।
JU Student Death: 'মেধাবী ছাত্র ছিল স্বপ্নদীপ', শোকাতুর যাদবপুরের মৃত পড়ুয়ার স্কুলের প্রধান শিক্ষক
ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে তিনি ফেসবুকে লিখলেন , ‘সমাজের প্রতিটি স্তরে ক্ষমতা প্রদর্শন আছে, কিন্তু যাদবপুর মেইন হস্টেলের কিছু দাদা'ও যে এই একই কাজ করবে তা আমার কল্পনার অতীত। মাথায় একটি স্পেসিফিক ছাঁটের চুল কাটতে বলা, সন্ধ্যে ৬ টার মধ্যে হস্টেলে ঢুকতেই হবে, সিনিয়র দের ক্রমাগত ফাইফরমাশ খাটা, সারারাত জাগিয়ে রেখে ইন্ট্রো নেওয়া (শুনতে পারছি যে এখনও আসল ইন্ট্রো নেওয়াই হয়নি। এগুলো ওই তিন রাত আমার সাথে চলছে, এবং আমি ভীত ‘