ভুয়ো ইডি অফিসার সেজে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন এক যুবতিকে। বুধবার তাঁদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই ফাঁস হয়ে যায় যুবকের কুকীর্তি। তাঁকে বেঁধে সল্টলেক CGO কমপ্লেক্সের সামনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ওই যুবককে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযুক্তের নাম প্রদীপ সাহা। বাড়ি সোনারপুর এলাকায়।
কী ঘটেছে?
যুবতির পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয় তাঁদের মধ্যে। তারপর বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, প্রদীপ ED অফিসার নয়। তারপরেই অভিযুক্তকে বেঁধে CGO কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের কাছ থেকে দুটি পরিচয়পত্র পাওয়া গিয়েছে। তার মধ্যে একটি ED-র লোগো দেওয়া এবং অন্যটি নারকোটিক্স কন্ট্রোলের। অভিযোগ, প্রতারণার জন্য ভুয়ো কার্ড বানানো হয়েছিল। যদিও বেশ কিছুক্ষণ পর যুবতির পরিবারের সদস্যরাই প্রদীপকে অন্যত্র নিয়ে চলে যান।
অভিযুক্তের পালটা দাবি
অন্যদিকে পালটা যুবতির পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন প্রদীপ সাহা। তাঁর দাবি, জোর করে তাঁর গলায় ED পরিচয়পত্র পরিয়ে দেওয়া হয়। প্রতারণার ঘটনার সঙ্গে তিনি জড়িত নন।