"বিজেপিতে (BJP) শুধু নিরামিষ হয় না, আমিষও হয়। মাছ-মাংসও খাওয়া হয়। মাঝেমাঝে পাত পেড়ে বিরিয়ানিও (Biriyani) খাওয়া হয়।" রাজ্য বিজেপির অন্দরে যখন শান্তনু ঠাকুরদের নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, ঠিক তখনই বিক্ষুব্ধদের পাশে দাঁড়ালেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, "দলের নেতারা একসঙ্গে পিকনিক করছেন, খাওয়াদাওয়া করছেন, তাতে কোনও অসুবিধা নেই।"
গত শনিবার কলকাতায় 'বিক্ষুব্ধ' বিজেপি নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। রবিবার মতুয়া বিধায়ক ও অন্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সোমবার বনগাঁর নহাটায় একটি চড়ুইভাতির আয়োজন করেন তাঁরা। সেখানে যান রাজ্যের বিজেপির 'বিক্ষুব্ধ' নেতারা। সেখানেই পিকনিকের মাধ্যমেই প্রতিবাদ আয়োজন হয়।
বিজেপির নতুন কমিটিতে জায়গা পাননি সায়ন্তন ঠাকুর, রীতেশ তিওয়ারিরা। প্রথম থেকেই ঘনিষ্ঠ মহলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা। হোয়াটসঅ্যাপে বিজেপির সাংগঠনিক গ্রুপ ছাড়েন বিক্ষুব্ধ নেতারা। রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্তীকে নিয়েই আপত্তি বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতাদের। সোমবার রাজ্য দফতরে ও শহরের অন্যান্য জায়গায় তাঁর নামে কুরুচিকর পোস্টার পড়ে।