আরজি কর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন। বৃহস্পতিবার থেকেই দায়িত্ব নিতে পারে CISF। বুধবার রাতে হাসপাতালে যান CISF কর্তারা। কীভাবে কত কোম্পানি বাহিনী থাকবে, তা বুধবার রাতে কিছু পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, আপাতত ২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার আরজি কর মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে রিপোর্ট জমা দেবে সিবিআই। এখনও আরজি করে কর্মবিরতি তোলেননি চিকিৎসকরা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সিবিআইয়ের রিপোর্ট জমা পড়ার পরে কর্মবিরতি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
আরজি করের ঘটনা নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট। মঙ্গলবার শীর্ষ আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কলকাতার ঘটনা শুধু ভয়ঙ্কর খুন নয় এর সঙ্গে দেশের চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ও পদ্ধতিগত সমস্যার বিষয়ও জড়িয়ে আছে। এরপরই হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। বুধবার সকালে আরজি করে যান CISF-এর কর্তারা। নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর ডিআইজি প্রতাপ সিং। আরজি কর থেকে লালবাজারেও যান তাঁরা। রাতে ফের হাসপাতালে আসেন।
এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীতে ৮০-১২০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান। তাঁদের মধ্যে সক্রিয় থাকেন ৭০ জন। তাই দায়িত্বে থাকা কর্তাদের মতে, হাসপাতালের নিরাপত্তার জন্য ২ কোম্পানি বাহিনী হাসপাতালের জন্য পর্যাপ্ত। আরজি করে থাকবেন এক সুপারিডেন্ট। সঙ্গে থাকবেন ১৫০ জওয়ান।