পুজোর অবিচ্ছেদ্য অংশ অঞ্জলি। আমজনতা থেকে তারকা, সকলেই মণ্ডপমুখী মহাষ্টমীর অঞ্জলি দেওয়ার জন্য। বাদ গেলেন না প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও। এদিক সকাল সকাল হাজরা পার্ক দুর্গোৎসবে অঞ্জলি দেখা গেল বুম্বাদাকে।
বুম্বাদার পরনে ছিল আকাশী রঙা পাঞ্জাবী। তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাদা বর্ডার। সঙ্গে মানানসই সাদা ধুতি। গলায় ছিল রোদচমশা। হাতে ফুল-বেলপাতা নিয়ে ভক্তিভরে দশভুজার সামনে দাঁড়িয়ে মন্ত্র পড়ে অঞ্জলি দিলেন তিনি।
অঞ্জলি দেওয়ার পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন প্রসেজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ভাগ করে নেন দুর্গাপুজো অভিজ্ঞতা। তাঁর কথায়, মুম্বইতে যেমন গনেশ পুজো হয়, কলকাতায় তেমনই দুর্গাপুজো। সারাবছর সকলে অপেক্ষা করে থাকেন দুর্গাপুজোর জন্য। পুজো শেষ হলে গোটা এক বছর ধরে পরের পুজোর প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়ে যায়।
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মতে, দুর্গাপুজো হল বাঙালির মিলন উৎসব। সারাবছর সবাই নিজের কাজে ব্যস্ত থাকেন, কিন্তু পুজোর চারদিন সকলে একসঙ্গে হয়। শুধু বাঙালীদের মধ্যেই নয়, গোটা বিশ্বে দুর্গাপুজোর চর্চা রয়েছে।