কালী পুজোর আগেই কয়েক হাজার কিলো শব্দ বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। চলেছে আটক এবং গ্রেফতারি। নজর চালানো হয়েছে বাজি বাজারে। নজর দেওয়া হয়েছে সবুজ, পরিবেশবান্ধব বাজি বিক্রির উপর। তার পরেও শহর জুড়ে শব্দ বাজির দৌরাত্ব চলল রাতভর। পুলিশি অভিযানে আটক ৮০ জন।
কালিপুজোর সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। কিন্তু সন্ধে হতেই ধীরে ধীরে শোনা গেল বাজির শব্দ। রাত ৯টা নাগাদ বৃষ্টি কমতেই শুরু হল শব্দ বাজির দাপট। আদালত থেকে বাজি পোড়ানোর সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, নির্দিষ্ট মাত্রার শব্দবাজি ফাটানো যাবে রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত। কিন্তু সেই নিষেধকে তোয়াক্কা না করেই চলল দীপাবলীর সেলিব্রেশন।
বড়বাজার, কাশীপুর, সিঁথি, বেলেঘাটা, কসবা, যাদবপুরে শব্দ বাজির দাপট বেশি ছিল। কালীপুজোর রাতে শব্দ বাজি নিয়ন্ত্রণে আগে থেকেই তৈরি ছিল লালবাজার। পথে নেমেছিল দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের দলও। তারা শহরের ৬০টি বাজি ফাটানোর ঘটনায় পদক্ষেপ করেছে। অন্যদিকে, লালবাজার অভিযান চালিয়ে ১৬০ কিলো বাজি বাজেয়াপ্ত করেছে। আটক করা হয়েছে ৮০ জনকে।