শহরে পর পর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় এবার নড়েচড়ে বসল কলকাতা কর্পোরেশন। বৈঠকের পরেই শুরু হয় নজরদারির কাজ। আর্থ মেগার দিয়ে শহরের প্রতিটি লাইট পোস্ট পরীক্ষার কথা জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম।
এই উদ্যোগের সঙ্গে জুড়ে গেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। আর্থিং আছে কি না বুঝতে আর্থ মেগার দিয়ে লাইট পোস্টগুলি পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন অধ্যাপক কে ডি মুখোপাধ্যায়। সেই পরামর্শ মেনে ফিরহাদ হাকিম প্রতিটি বরোর জন্য একটি করে আর্থ মেগার কেনার নির্দেশ দেন। পাশপাশি ধন্যবাদ জানান ওই অধ্যাপককেও। জানা গিয়েছে, ১৪৪টি ওয়ার্ডের প্রতিটি বাতি স্তম্ভকেই পরীক্ষা করে দেখা হবে।
এর পাশাপাশি, কোনও বাতিস্তম্ভের মুখ খোলা অবস্থায় থাকলে তার ছবি তুলে 'শো টু ইউর মেয়র'-এ দেওয়া নম্বরে পাঠাতে অনুরোধ করেছেন ফিরহাদ হাকিম। এ ব্যাপারে মানুষজনকেও আরও উদ্যোগী হতে অনুরোধ মেয়রের।