এবার কি বরফ গলার ইঙ্গিত? শনিবার সকালে দলের অন্যতম সতীর্থ, তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে একই গাড়িতে চড়ে রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেকের বেকবাগানের বাড়িতে পৌঁছলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সদ্য অপসারিত কুণাল ঘোষ। পদ হারানোর পর থেকেই একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য শোনা যায় কুণালের কন্ঠে। তাতে ভোটের আবহে দলের মধ্যে খানিক অস্বস্তি তৈরি হচ্ছিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
শনিবারে কি তাহলে চিড়ে ভিজল ? যে ডেরেক কুণালকে পদ থেকে অপসারণের নোটিসে স্বাক্ষর করেছিলেন, শনিবার তাঁর বাড়িতেই স্বয়ং কুণাল। এখন দেখার, এই বৈঠকের পর কুণাল তাঁর হারানো পদ ফিরে পান কিনা।
CV Anand Bose: শ্লীলতাহানির ঘটনার তদন্তে CCTV ফুটেজ চাইল কলকাতা পুলিশ, গঠন করা হল বিশেষ কমিটি
শনিবার সকাল থেকেই, অভিমানী সুর ধরা পড়ছিল কুণালের ট্যুইটে। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একটি পুরনো ছবি শেয়ার করে আবেগতাড়িত ট্যুইট করেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘‘তখনও তৃণমূল সরকারে আসেনি। একটা সুন্দর মুহূর্ত।’’ এবার বরফ গেলে কিনা, তার দিকেই তাকিয়ে রাজ্য রাজনীতি।