দুর্গা পুজোর মহাষ্টমীতে কুমারী পুজোর রীতি অনেক প্রাচীন। প্রত্যেক বছর বেলুড় মঠে সাড়ম্বরে কুমারী পুজো হয়। শুধু বেলুড় মঠ নয়, কুমারী পুজোর নিয়ম মানা হয় রাজ্যের একাধিক মঠ, মিশন বা বারোয়ারিতেও। এবার হেদুয়ার একটি পুজোয় কুমারী হয়েছে পাঁচ বছরের কন্যা প্রাপ্তি। কুমারী পুজোর অভিজ্ঞতা কেমন, সেই ছোট্ট খুদের কাছেই শুনে নিল এডিটরজি বাংলা।
পুরাণে কথিত আছে দেবী জ্ঞানে যে কোনও কুমারীকেই পুজো করা যায়। আগে কুমারী রূপে প্রকৃতিকে পুজো করা হত। প্রকৃতি মানে নারী। প্রত্যেক বছর এই কুমারী পুজো উপলক্ষে নারীদের পুজো করা হয় একাধিক মণ্ডপে। এবারও হেদুয়ার একটি পুজোয় কুমারী হয়েছিল প্রাপ্তি। তার সেই অভিজ্ঞতা আপনাদের সঙ্গে শোনাল এডিটরজি বাংলা।
আরও পড়ুন: মহাষ্টমীতে প্রতিমাদর্শনে কলকাতায় জনজোয়ার, বৃষ্টি উপেক্ষা করেই উৎসবে সামিল বাঙালি
শ্রীরামকৃষ্ণের ভাবনা থেকেই কুমারী পুজোর প্রচলন। মৃন্ময়ী রূপের পাশাপাশি কুমারী রূপের পুজো করা হয়। ১৯০১ সালে বেলুড় মঠে প্রথম কুমারী পুজোর প্রচলন করেন স্বামী বিবেকানন্দ। মা সারদার সামনে ৯ জন কুমারীকে পূজা করেন তিনি। সেই রীতি মেনে মহাষ্টমী তিথিতে এখনও কুমারী পুজো হয়।