চামড়া, রেক্সিনের মতো দাহ্য পদার্থে ঠাসা ট্যাংরা এলাকা। ফলে ট্যাংরার (Tangra) মেহের আলি লেনে চামড়ার গুদামের অগ্নিকাণ্ড যতটা ভাবা হচ্ছিল, তার চেয়ে অনেকটাই বেশি ভয়াবহ আকার নিল। যা কার্যত রাতের ঘুম কেড়ে নিল স্থানীয় বাসিন্দা থেকে দমকল, প্রশাসনিক কর্তাদের। টানা ১৫ ঘন্টা পরেও এখনও নেভেনি ট্যাংরার জতুগৃহ। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন দমকলকর্মীরা।
বিপদের গুরুত্ব বুঝে ঘটনাস্থলে যান দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু (Sujit Basu)। তাঁকে ফোন করে খোঁজ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। এই অগ্নিকাণ্ড যে অন্যান্য ঘটনার চেয়ে ভয়াবহ, তা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন- Fire at Tangra: রাত গড়িয়ে সকাল, এখনও ধিকধিক করে জ্বলছে ট্যাংরার আগুন, লড়ছে দমকলের ১৫ ইঞ্জিন
কারখানার ফায়ার অডিট নিয়েও অজস্র অভিযোগ রয়েছে। সূত্রের খবর, ২০১২ সালে এই কারখানার অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার যাবতীয় মেয়াদ শেষ হয়েছে। নতুন করে পরে অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। এসবের তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন দমকলমন্ত্রী(Sujit Basu)।