কয়েক ঘন্টা যেতে না যেতেই হরিদেবপুর কাণ্ডে মৃতার পরিচয় পেল পুলিশ। মৃতা বছর ৩৫-এর ডালিয়া চক্রবর্তীর বাড়ি নরেন্দ্রপুরে বলেই খবর। পোশাক দেখে যুবতীকে স্বচ্ছল পরিবারের বলেই আন্দাজ পুলিশের। সোমবার বিকেলে হরিদেবপুরে এক বন্ধুর বাড়ি যাবেন বলে বাড়ি থেকে বের হন ডালিয়া। হরিদেবপুর থানার পাশাপাশি ঘটনার তদন্তে নেমেছে কলকাতা পুলিশের হোমিসাইড শাখা। ডালিয়ার স্বামী রাহুল-সহ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা।
পরিবারের সদস্যদের দাবি, হরিদেবপুরের ওই বন্ধুর থেকে টাকা আনতে যাচ্ছেন বলে বের হন ডালিয়া। পাওনা টাকার জেরেই এই খুন, নাকি পেছনে রয়েছে আরও কোনও রহস্য, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।
আরও পড়ুন- Mamata Banerjee: উপনির্বাচনে বড় ধাক্কা, পঞ্চায়েতের আগে সাগরদিঘির রিপোর্ট তলব মমতার
ইতিমধ্যেই এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন পুলিশকর্মীরা। মৃতদেহ বহনে যে গাড়ি ব্যবহার করা হয়েছিল, সে বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত পুলিশ। ফুটেজ খতিয়ে দেখে সন্দেহজনক গাড়িগুলিকে চিহ্নিতকরণের কাজ চালাচ্ছে হরিদেবপুর থানা।