নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে জেলের সাজা খাটছেন। শনিবার তাঁর মামলার শুনানি ছিল। আদালতে মানিক দাবি করেছেন, ইডি কোনও তদন্ত করেনি। ৩২৫ জন ফেল করার ছাত্রের চাকরি পাওয়া নিয়ে অভিযোগ। তাঁরা আদৌ ফেল করেছিলেন কিনা, তা জানাতে পারেনি ইডি। সেই প্রার্থীদের রেজাল্টও দেখতে চেয়েছেন মানিক।
ইডির দাবি, ৩২৫ জন প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থী ফেল করার পরেও চাকরি পেয়েছেন। অভিযোগ, তাঁদের কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা করে নিয়েছেন মানিক ভট্টাচার্য। ১০ পরীক্ষার্থীকে পাশ করিয়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। শনিবার আদালতে মানিক জানিয়েছেন, "ইডি বলেছে, ১৬,৫০০ জনের প্যানেলের সঙ্গে ওই তালিকা তারা মিলিয়ে দেখেছে। তা হলে ৩২৫ জনের রেজাল্ট দেখানো হোক।"
এই পরিপ্রেক্ষিতে ইডির আইনজীবীর সওয়াল, ইডি শুধু আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত করছে। এই মামলায় ধৃত তাপস মণ্ডলের বয়ান থেকে একাধিক তথ্য উঠে এসেছে। সাত কোটি টাকারও হদিসও পাওয়া গিয়েছে।