শনিবারই টুইট করে আন্দোলন প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছিলেন। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস দাবি করেছিলেন, আলোচনাই একমাত্র রাস্তা। যেখানে যাবতীয় জট কাটতে পারে। রাজ্যপালের সেই অনুরোধে সাড়া দিয়ে রবিবার রাজভবনে গেলেন ডিএ নিয়ে আন্দোলনকারীদের পাঁচ জনের প্রতিনিধি দল। শনিবারই রাজ্যপালের টুইটকে তারা স্বাগত জানিয়েছিলেন। আন্দোলনকারীদের দাবি, রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক ইতিবাচক হলে, তাঁর আন্দোলনের পথ থেকে সরে আসবেন।
আন্দোলন নয়, আলোচনাই সমাধান। ডিএ-ইস্যুতে একযোগে আন্দোলনকারী ও রাজ্যকে বার্তা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। শুক্রবারই এই ইস্যুতে আন্দোলন প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে অনুরোধ করেছিলেন তিনি। শনিবার টুইট করে দু পক্ষকেই আলোচনার টেবলে বসার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, প্রায় একমাস এই আন্দোলন চলছে। যা রাজ্যপালকে চিন্তায় রাখছে। সব জটিল বিষয়ের সহজ সমাধান থাকে বলেও তিনি মনে করেন।
রাজ্যে মহার্ঘ ভাতা নিয়ে আন্দোলনকারী ও সরকারের মতানৈক্য চলছে। সব সরকারি কর্মচারীদের যৌথ মঞ্চের দাবি, তাদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা মেটাতেই হবে। অনড় রাজ্য জানিয়েছে, কেন্দ্র বকেয়া না মেটালে, এই টাকা দেওয়া কার্যত অসম্ভব। শনিবার দ্বিতীয় টুইটে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস জানিয়েছেন, ভীষণই আবেগের বিষয় নিয়ে আন্দোলনকারী ভাইরা লড়াই করছেন। তবে তিনি দু পক্ষকেই অনুরোধ করছেন, আন্দোলনের রাস্তা থেকে আলোচনার টেবলে বসার জন্য।