তিনটি কোম্পানিকে কাজে লাগিয়ে কালো টাকা সাদা করেছিলেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডি। প্রাথমিক ভাবে তদন্তকারীদের দাবি, নিয়োগ দুর্নীতিতে বিপুল পরিমাণে কালো টাকা সাদা হয়েছে। আর এই কাজে তিনটি কোম্পানিকে কাজে লাগিয়েছিলেন সুজয়কৃষ্ণ ওরফে কালীঘাটের কাকু। তদন্তকারীদের দাবি, কুড়ির থেকেও বেশি সম্পত্তি রয়েছে সুজয়কৃষ্ণের নামে। তার হদিশও পাওয়া গিয়েছে ধৃতের কোম্পানির বাকিদের জিগেস করে।
মঙ্গলবার প্রায় ১১ ঘণ্টা জেরার পর নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার করা হয়েছিল সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে। এই ইস্যুতে তাঁকে একাধিকবার জেরা করা হয়েছিল। ইডির দাবি, নিয়োগ দুর্নীতিতে সুজয়কৃষ্ণ কার্যত মিডলম্যান হিসাবেই কাজ করেছিলেন। মঙ্গলবারের জেরায় একাধিক প্রশ্নে তাঁর উত্তরে অসঙ্গতি দেখা গিয়েছিল।
সুজয়কৃষ্ণের গ্রেফতারির পরেই তৃণমূলকে খোঁচা দিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি, এবার সবাই জেলে যাবেন। পাল্টা জবাব দেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।