সামনেই দুর্গাপুজো। তার মাসখানেক আগেই গ্রেফতার হলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শহরের যে হেভিওয়েট পুজোর মূল পৃষ্ঠপোষক তিনি, সেই নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজোর ভবিষ্যৎ কী? উদ্যোক্তারাই বা কী ভাবছেন? তাঁদের কথায়, "কঠিন কাজ। তবে অসম্ভব নয়।" তাঁরা আরও বলছেন "পুজো মানুষের ভালোবাসায় হয়। কোনও নামের জন্য আটকে থাকে না।" উল্লেখ্য, নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজোর মুখ ছিলেন 'ঘনিষ্ঠ' অর্পিতা। বিগত কয়েক বছর ধরেই একের পর এক পুজোর বিজ্ঞাপনের অনেকাংশ জুড়েই শুধু অর্পিতা। অন্যদিকে আবার অন্যতম প্রধান কর্মাধ্যক্ষ ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তও এই পুজো থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন বলে দাবি।
আরও একটি প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে জনমানসে। এই পরিস্থিতিতে নাকতলা উদয়নের পুজোর ইমেজ কি বজায় রাখা যাবে? যে পুজোর ব্যানারে ছেয়ে যেত গোটা শহর, যে পুজোর ভিড়ের চাপে ২০১৮ সালের নবমীর রাতে নেতাজি সুভাষ রোডে যান চলাচল বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিল পুলিশ, বিতর্ক কাটিয়ে সেই পুজোকে আবার কি উৎকর্ষের পুজো হিসেবে তুলে আনা যাবে পাদপ্রদীপের আলোয়?
উত্তরের অপেক্ষায় রাজ্যবাসী।