দেশ তথা বিশ্বজুড়ে চর্চার কেন্দ্র বিন্দুতে এখন চন্দ্রযান ৩। সফলভাবে উৎক্ষেপনের পর আনন্দে মেতেছেন সকলেই। তবে তারই মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙা বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ একটু বেশি। কারণ চন্দ্রযান ৩ এর বিজ্ঞানীদের মধ্যে ছিলেন মছলন্দপুরের বাসিন্দা নীলাদ্রি মৈত্রও। গোটা কর্মযজ্ঞে সামিল ছিলেন তিনি। তাঁকে নিয়েই ব্যাপক উচ্ছ্বাস গোটা জেলাজুড়ে।
নীলাদ্রির বাবা জানিয়েছেন, ছোটো থেকেই মহাকাশ নিয়ে আগ্রহ ছিল তার। IIT খড়গপুরে পড়াশোনা শেষ করে ইসরোতে যোগ দেন তিনি। পড়াশোনাতে ছোটো থেকেই মেধাবী ছিলেন বলে পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে। গোবরডাঙার বাসিন্দা আরও এক সিনিয়র বৈজ্ঞানিক সঞ্জয় সাহাও এই মিশনে রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
শুক্রবার সফলভাবে উৎক্ষেপন করা হয়েছে চন্দ্রযান ৩ এর। ৪০ দিন পর চাঁদের মাটি স্পর্শ করার সম্ভাবনা রয়েছে চন্দ্রযানের রোভার প্রজ্ঞানের। সেখান থেকে একাধিক তথ্য পাঠাতে থাকবে সেটি। তারপর চাঁদের যে অঞ্চল দিয়ে প্রজ্ঞান যাতায়াত করবে সেখানে অশোক স্তম্ভ এবং ইসরোর প্রতীক একে দেওয়া হবে।