আজ দশমী। টানা বেশ কয়েকদিন ধরে যে তীব্র আলো, ভিড়, পুজোর মণ্ডপ ও পুজোর প্রতিমা নিয়ে সেজে উঠেছিল চন্দননগর, আজ তার ইতি। আজ বিসর্জন। চন্দননগরের বিসর্জন মানে অভিনব আলোর সজ্জা, বড় বড় আলোর ট্যাবলো দিয়ে জগদ্ধাত্রী প্রতিমা নিরঞ্জন দেখবার মতো হয়ে থাকে। এখন থেকেই মন্ডপের পাশেই চলছে বিসর্জনের প্রস্তুতি।
গত বছর চন্দননগর ভদ্রেশ্বর মিলিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির অধীনে প্রায় ১৭২টি পুজো হয়েছিল। এই বছর বহু বারোয়ারির জুবিলি রয়েছে। পাশাপাশি গত দু'বছরে যাঁদের জুবিলি ছিল, কিন্তু করোনার জন্য তাঁরা সেভাবে পুজো পালন করতে পারেননি, তাঁরাও এই বছর শোভাযাত্রায় বের হবেন। আর তারই পুজোর সময় বা বিসর্জনের সময় যাতে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তার জন্যই তৎপর পুলিশ।
নবমী নিশি পেরিয়ে দশমী। বিষাদের সুর বাজছে চন্দননগরে। অতিমারির কথা মাথায় রেখেই জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জনের জন্য প্রস্তুত সাবেক ফরাসডাঙা।