রেশন কার্ডে ১৪ বছরের ছেলের বয়স ১২৩। বাবার বয়স ৪৫, মায়ের বয়স ৪০। সরকারি খাতাকলমে বয়সের এই জটিল অঙ্ক কষতে গিয়ে নাস্তানাবুদ নদিয়ার শান্তিপুর থানার বাবলা গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দা সাধন কর্মকারের পরিবার৷ শুধু তাই নয় বছর ১৪ এর সূর্য কর্মকারের নাম বদলে সুব্রত কর্মকারও করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ১২৩ বছরের যে সমস্যা তা কিছুতেই মিটছে না৷
Kolkata International Book Fair: শেষ চলতি বছরের বইমেলা, আবার একটা বছরের অপেক্ষা, মন খারাপ বই-পোকাদের
পেশায় তাঁতি সাধন বাবু এখন মহারাষ্ট্রে শ্রমিকের কাজ করেন। ছেলের বয়সের সমস্যার কারণে তাকে কাছেও রাখতে পারছেন না তারা। মা শ্রাবণী কর্মকার এই সমস্যা সমাধানে এই মুহূর্তে ছুটোছুটি করছেন নদিয়ার বিভিন্ন সরকারি অফিসে৷ সূর্যর রেশন কার্ডে জন্ম সাল হয়ে রয়েছে ১৯০০, সুতরাং এখন বয়স ১২৩। অঙ্কের হিসেব কষতে বেজায় হয়রানির শিকার এই পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবার।