কালীপুজো মানেই বাজি শিল্প। যদিও এবার রাজ্যে একাধিক বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পর কড়াকড়ি বেড়েছে। একাধিক চেনা বাজারে দেখা মিলছে না প্রিয় চকোলেট, পটকা, দোদোমার মতো শব্দবাজি। পরিবেশবান্ধব বাজির জোগান কম। তাই রাজ্যবাসীদের ভরসা দক্ষিণ ২৪ পরগনার চম্পাহাটির বাজি বাজার। চিরকালই বাজিশিল্পের এই জেলা বিখ্যাত। এবারও কালীপুজোর আগে ভিড় বাড়ছে চম্পাহাটিতে।
শব্দবাজিতে এবার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার। তাই ক্রেতারাও শব্দবাজি থেকে আতসবাজিতেই মজেছেন। চম্পাহাটির বাজারে বিকল্প হিসেবে রঙিন বাজি কেনার ঝোঁক অনেকটাই বেশি। বিক্রেতারাও জানাচ্ছেন সেই কথা। পুলিশি কড়াকড়ি থাকায় সেভাবে প্রকাশ্যে শব্দবাজি পাওয়াও যাচ্ছে না।
তবে শব্দবাজি না থাকায় এবার আতসবাজির দাম অনেকটাই বাড়িয়েছেন বিক্রেতারা। তবে বাজির বাজারদর বাড়লেও বিশ্বকাপের ফাইনাল আছে আগামী সপ্তাহে। বিক্রেতারা মনে করছেন, কালীপুজো আর বিশ্বকাপ একসঙ্গে থাকায় তাঁদের পসার জমে উঠেছে।