ক্ষতিপূরণের দাবি উঠেছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টেবিলে ইতিমধ্যেই চিঠিও দিয়েছেন ISF বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি, সরব হয়েছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। কিন্তু মৃত্যু থামছে কোথায়? আরামবাগ পূর্বস্থলীর পর এবার পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণা। শীতের অকাল বৃষ্টিতে মাঠেই পচেছে সদ্য বসানো বিঘার পর বিঘা আলু৷ এদিকে, মাথায় হাজার হাজার টাকা ঋণের বোঝা৷ শোধ করবে কে, কীভাবে? উত্তর নেই। তাতেই মানসিক অবসাদে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন চন্দ্রকোণার আলু চাষী বাপী ঘোষ।
শুক্রবারের রাতে বাড়ির সকলে যখন নিদ্রাচ্ছন্ন, তখন নিজের ঘরে গলায় বিষ ঢালেন ওই কৃষক। পরিবারের সদস্যরা, তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা হয়নি৷ ঘটনায় শোকের ছায়া নেমেছে গোটা এলাকায়৷ এদিন তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান, চন্দ্রকোনার বিধায়ক অরূপ ধাড়া।
অন্যদিকে, এদিনই উত্তরবঙ্গ থেকে কৃষকদের ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রীও। ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ঢুকবে টাকা।