আদালতের রায়ে হাজার হাজার শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। চিন্তায় পরিবার। তবে শুধু পরিবার নয়, এত শিক্ষকের চাকরি হারানোর পর চিন্তায় ব্যাঙ্ক। বহু শিক্ষক ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়েছিলেন। কারও ব্যক্তিগত ঋণ, কারও গৃহ ঋণ, আবার কারও গাড়ি কেনার লোন ছিল। সেই টাকা এবার তাঁরা পরিশোধ করবেন কীভাবে। এটাই এখন বড় প্রশ্ন ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের।
সরকারি শিক্ষকদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয় ব্যাঙ্ক। সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ি-ধূপগুড়ির এক রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্ক সরকারি শিক্ষকদের প্রায় ৭ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। শুধু এই ব্যাঙ্ক নয়। রাজ্যের একাধিক জেলাতেই ব্যাঙ্কগুলি শিক্ষকদের মোটা অঙ্কের ঋণ দিয়েছে। হাই কোর্টের নির্দেশে পর রাতের ঘুম উড়েছে ব্যাঙ্ক গুলির।
ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের একাংশের দাবি, এবার সরকারি শিক্ষকদের ঋণ পাওয়া সহজ হবে না। যদিও এই চাকরি বাতিলের প্রক্রিয়া শেষ পর্যন্ত কোথায় দাঁড়ায়, তা নিয়েও নজর রাখছে ব্যাঙ্কগুলি।