সূর্যকুমার যাদবের ব্য়াট আর কতটা চওড়া হলে ভারত জিততে পারত ? আগামী দিনে হয়তো এই প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে। কারণ রবিসাররীয় ট্রেন্টব্রিজে তাঁর ব্যাটে দুরন্ত শতরান এলেন, দেশকে তিনি জেতাতে পারলেন না। ১৮ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ৪৯ রান। মইন আলি বলে ১১৭ রান করে সূর্যকুমার আউট হতেই ভারতের জয়ের সূর্য অস্তমিত হয়ে গেল। ৫৫ বলে ১১৭ রানে সূর্যকুমার যাদবের এই ইনিংস আগামী দিনে আলোচনার কেন্দ্র হয়ে থাকল।
সিরিজ জিতেই নটিংহ্য়ামে খেলতে নেমেছিলেন রোহিত শর্মারা। তৃতীয় ম্যাচে জস বাটলারদের ব্যাট থেকে রানের ফুলকি বের হল। যে উমরান মালিককে নিয়ে এত আলোচনা, এই ম্যাচে তাঁর অবদান চার ওভারে ৫৬ রান। ইংল্যান্ডের স্কোর বোর্ডে ২০ ওভারে ২১৫ রান।
আরও পড়ুন : অগাস্ট মাসে কী বিরাট বনাম বাবর ? বোর্ডের কাছে ম্যাচ আয়োজনের প্রস্তাব কেন্দ্রের
রান তাড়ায় অধিনায়ক রোহিতের সঙ্গী ঋষভ। ভারতের প্রথম তিনটি উইকেট পড়ে গেল ৩১ রানের মধ্য়েই। এরমধ্যে ঋষভ পন্থ ১, রোহিত শর্মা ১১, আর বিরাট কোহলির অবদান ১১। নতুন করে আর লেখার কিছু নেই বিরাট কোহলির ব্যাটে কোনও রান নেই। কারণ, এটাই এখন ধারাবাহিক ঘটনা। শ্রেয়স আইয়ারকে শুরু হল সূর্যের ব্য়াটিং তাণ্ডব। ৪৬ বলে শতরান পূর্ণ করেন সূর্যকুমার। শ্রেয়স আউট হতে খেলা কার্যত শেষ হয়ে গিয়েছিল। তবুও একটা শেষ চেষ্টা করেছিলেন সূর্যকুমার। তিনি আউট হতেই, ভারতের হার।
সিরিজ জেতা হল, কিন্তু ইংল্যান্ডের মাটিতে ইংরেজদের চুনকাম করার স্বপ্ন অধরা থেকে গেল রোহিত শর্মার। এবার একদিনের সিরিজ। ওভাল থেকে যার শুরু মঙ্গলবার।