নিজেদের হাফ থেকে ছিটকে আসা একটা বল। সেই বল থেকেই তারকা খচিত মোহন বাগান ডিফেন্সকে নরিয়ে দিলেন অখ্যাত নন্দকুমার। ম্যাচের বয়স তখন ৬০ মিনিট। ওড়িশার এই ছেলেটার বাঁ পায়েই প্রায় দেড় হাজার দিন পর ভারতীয় ফুটবলের সবথেকে বড় ম্যাচ জিতল ইস্টবেঙ্গল। ডুরান্ড কাপের গ্রুপের মোহন বাগান সুপার জায়ান্টকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। শুধু জয় নয় নন্দকুমারের পায়েই ন-বছর পর ডার্বিতে গোল করল ইস্ট বেঙ্গল।
টানা ৮ ডার্বি জিতে শনিবার যুবভারতীতে নেমেছিল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। সমর্থকরা দেখতে গিয়েছিলেন তারকা খচিত সবুজ মেরুনকে। বাগান কোচ জুয়ান ফেরেন্ডো তাঁর প্রথম একাদশ সাজিয়েছিলেন কয়েকজন তারকাকে নিয়েই। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অনিরুদ্ধ থাপা, আরমান্দো সাদিকু।
উল্টোদিকে ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিস কোচ ডার্বির দল সাজাতে গিয়ে ভরসা করেছিলেন দুই ভারতীয় নন্দকুমার ও মহেশের উপর। সাপোর্ট সিস্টেমে রাখা হয়েছিল বোরহা, তোরোর মতো স্পনিসকে। প্রথম ৪৫ মিনিটে ম্যাচের নিরিখে এগিয়েছিল মোহনবাগান।
৫৯ মিনিটে নিজেদের মিডফিল্ড থেকে হঠাৎ করেই একটি লং শট করেন বাগান ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি,যা অল্পের জন্য ইস্টবেঙ্গলের গোল লক্ষ্য় ভ্রস্ট হয়। নড়ে বসে যুবভারতী। এর পরেই নিজেদের ডিফেন্স থেকে ছিটকে আসা একটি বলকে মোহনবাগান মাঝমাঠ থেকে পিক আপ করেন নন্দকুমার। প্রায় ৩৫ গজ ছুটে এবং বাঁ পাশে দেশের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপাকে রেখে মোহনবাগান টপবক্স থেকে ম্যাচ ফিনিস করে দেন ২৭ বছরের এই যুবক। ৬০ মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে চাপ বাড়াতে ভাঁড়ার থেকে নিজেদের সেরা অস্ত্রগুলো মাঠে নামান বাগান কোচ।
৫৯ মিনিটে নিজেদের মিডফিল্ড থেকে হঠাৎ করেই একটি লং শট করেন বাগান ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি,যা অল্পের জন্য ইস্টবেঙ্গলের গোল লক্ষ্য় ভ্রস্ট হয়। নড়ে বসে যুবভারতী। এর পরেই নিজেদের ডিফেন্স থেকে ছিটকে আসা একটি বলকে মোহনবাগান মাঝমাঠ থেকে পিক আপ করেন নন্দকুমার। প্রায় ৩৫ গজ ছুটে এবং বাঁ পাশে দেশের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপাকে রেখে মোহনবাগান টপবক্স থেকে ম্যাচ ফিনিস করে দেন ২৭ বছরের এই যুবক। ৬০ মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে চাপ বাড়াতে ভাঁড়ার থেকে নিজেদের সেরা অস্ত্রগুলো মাঠে নামান বাগান কোচ।
ম্যাচের ৮১ মিনিটে দিনের সবথেকে সহজ সুযোগ নষ্ট করেন মোহন বাগানের বিশ্বকাপার জেসান কামিন্স। শেষ বেলায় ডিফেন্স ভরাট করে দিমিত্রি পেত্রাতোস সহ মোহন বাগানের সেরা অস্ত্রগুলিকে ভোঁতা করে দেন ইস্ট বেঙ্গলের স্প্যানিস কোচ কার্লস কুয়াদ্রাত।