হাইভোল্টেজ ম্যাচ। অনেকগুলি ফ্যাক্টর উঠে আসছে। শনিবার মধ্যরাতে হয় ইংল্যান্ড, নয় ফ্রান্স, যে কোনও একটি টিমকে বিদায় নিতে হবে। আবার ৪ বছরের অপেক্ষা। তাই সুযোগ ছাড়তে নারাজ কোনও টিমই। এমবাপে নাকি হ্যারিকেন। গ্রিজম্যান না ব়্যাশফোর্ড। সর্বোপরি এই ম্যাচ দুই কোচ গ্যারেথ সাউথগেট ও দিদিয়ের দেশেঁর ফুটবল মস্তিষ্কের লড়াই।
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। কোচ দিদিয়ের দেশঁ প্রবল সতর্ক। কী হবে টিমের স্ট্র্যাটেজি। ম্যাচের ২৪ ঘণ্টা আগে তিনি জানালেন, ইংল্যান্ডের কোনও দুর্বলতাই নেই। ফ্রান্স অধিনায়ক ও টিমের গোলকিপার হুগো লরিস জানিয়েছেন, টিম অনেকটা পরিণত হয়েছে। ট্রফি জয়ের লক্ষ্যেই নামবে টিম। পেলেকে সুস্থ হওয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। পেলে পাল্টা টুইট করে তাঁর রেকর্ড ভাঙার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এমবাপেকে। এবার বিশ্বকাপে প্রচারের আলোয় এমবাপে। তবে কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াইয়ে নামার আগে সবকিছু থেকে দূরেই থাকতে চাইছে টিম।
এদিকে ইংল্যান্ড টিমে ফর্মে আছেন প্রত্যেক ফুটবলার। বুকোয়া সাকা গোল পেয়েছেন। গোল পেয়েছেন তরুণ তুর্কি ব়্যাশফোর্ড। এতদিন ফর্মে ছিলেন না অধিনায়ক হ্যারিকেন। গত ম্যাচে গোল করে তিনিও ফর্মে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের সঙ্গে লড়াই সহজ হবে না, জানা কথা। তবে স্ট্র্যাটেজিতেই ফ্রান্সকে টেক্কা দিতে মাঠে নামবে ইংল্যান্ড।