একটা সময় ছিল, যখন মাঝপথে চোট পেয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গ হত আফ্রিকান দেশগুলির। এবার কাতারে বিশ্বকাপের আগেই স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে সেনেগালের। চোটের জন্য টিমে নেই সেরা ফুটবলার সাদিও মানে। কিন্তু তাঁকে ছাড়াই শেষ ১৬-তে পৌঁছে গিয়েছে টিম। এবার প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। কোয়ার্টার ফাইনালে তাই কাউকে রেয়াত করতে চাইছে না সেনেগাল।
এবার বিশ্বকাপে তরুণ প্রজন্মের ইংল্যান্ড। সদ্য ইউরো কাপে রানার্স হয়েছে টিম। মার্কাস ব়্যাশফোর্ড, ফিল ফডেনের মতো তারকা ফুটবলার আছেন। আছেন তারকা ফুটবলার হ্যারিকেনও। নক-আউটে প্রথম একাদশে তিনি থাকবেন কিনা, তা নিয়ে যদিও জল্পনা চলছে। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ফুটবলাররা বলছেন, টিমের কথা ভেবে নিজেকেই সরিয়ে নেওয়া উচিত হ্যারিকেনের। এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপে আহামরি পারফরম্যান্স করতে পারেননি তিনি।
নক-আউটে একটি ভুল, সব স্বপ্ন শেষ করে দিতে পারে। রবিবার ম্যাচে নজর থাকবে ইংল্যান্ডের ডিফেন্ডার লিউক শ-এর উপরও। সেনেগালের উপর নিজেদের রক্ষণ ধরে রেখে আক্রমণ তৈরি করাই চ্যালেঞ্জিং হবে ইংল্যান্ডের। মনে করছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞরা।