কাতারই সেরা। যাবতীয় বিতর্ক উড়িয়ে এই দাবি ফিফা প্রেসিডেন্টের। শুক্রবার ইনফ্যান্তিনো জানিয়েছে, কাতারকে ঘিরে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, তাঁদের মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। একইসঙ্গে এই বিশ্বকাপে মরক্কোর উত্থানকেও কুর্নিশ করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, এসবই সম্ভব হয়েছে ফিফার ভিশন আফ্রিকার জন্য। যে ভাবে আফ্রিকার প্রতিটি কোণে ফুটবকে পৌঁছে দিয়েছে ফিফা, তারই আজ সবচেয়ে বড় উদাহরণ মরক্কো।
এদিকে, তৃতীয় স্থানের ম্যাচের আগে দোহার ফ্যান জোনে রাখা হল বিশ্বকাপ ট্রফি। যাকে ঘিরে শয়ে শয়ে সমর্থক ছবি তুললেন, আনন্দ করলেন। তার মধ্যেই ফাইনাল ঘিরে বাজি ধরাও হয়ে গেল। ইউরোপ না লাতিন আমেরিকা ? কোন দিকে যাবে বিশ্বকাপ। অধিকাংশ লাতিন সমর্থকদের দাবি, কাপ নিয়ে তাঁদের দেশেই ফিরবেন মেসি। প্রতিশোধ নেবেন চার বছর আগের রাশিয়ার।