পদত্যাগ করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (Boris Johnson resigned )। তবে বরিসের দল কনজারভেটিভ পার্টি যত দিন না নতুন নেতা নির্বাচিত করছে, তত দিন তিনি অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন।
বৃহস্পতিবার পদত্যাগের আগে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি নিজের শেষ ভাষণে বলেন, ‘‘এটা এখন আমার কাছে স্পষ্ট যে আমার এমপি-রা আমাকে দল বা দেশের নেতা হিসেবে দেখতে চান না। প্রধানমন্ত্রী পদে থেকে যা যা কাজ করতে পেরেছি সে জন্য আমি গর্বিত।’’ এই প্রসঙ্গে তিনি ব্রেক্সিট, অতিমারির সময় সরকার চালানো এবং রাশিয়ার ইউক্রেন হামলার পরবর্তী পরিস্থিতি সামলানোর বিষয়টি উল্লেখ করেন।
Dilip Ghosh:'দম থাকলে অ্যারেস্ট করে দেখাক', রাজ্যপালের কাছে তৃণমূলের নালিশ নিয়ে দিলীপের চ্যালেঞ্জ
গত কয়েক দিনের ঘটনাপ্রবাহে এটা ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে, প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরিস জনসনের সরে যাওয়া স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। গত কয়েক দিনে বরিসের সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও আধিকারিকরা ইস্তফা দিয়েছেন। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনকের ইস্তফার পর যাঁকে সেই পদে বসানো হয়, তিনিও বরিসের ইস্তফা দাবি করেন। প্রায় ৫০ জনের ইস্তফার পর শেষ পর্যন্ত পদত্যাগে রাজি হন বরিস।