ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেল ১৫ হাজারের গন্ডি। আহতের সংখ্যাটা গিয়ে পৌঁছেছে ৩৫ হাজারে। প্রবল ঠান্ডায় উদ্ধারকাজে ছেদ পড়ায় সমস্যা আরও বাড়ছে বলেই খবর। বর্তমানে কার্যত ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে তুরস্ক ও সিরিয়া(Turkey-Syria Earthquake)। এখনও পর্যন্ত পাঁচবার কেঁপেছে দু'দেশের বিভিন্ন জায়গা। পরিস্থিতির অবনতিতে তুরস্ক ও সিরিয়া দু'দেশই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। ঘটনাস্থলে বাকিদের সঙ্গেই কাজ করছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মীরা(WHO workers)। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও ত্রাণ নিয়ে আঙ্কারায় হাজির ভারতের(India with Turkey) দুটি গ্লোবমাস্টার। পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশও।
এমনকি, বিপর্যয় মোকাবিলার নীতি নিয়ে আন্তর্জাতিকস্তরে সমালোচনার পর নিজের ত্রুটি স্বীকার করেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট(Turkey President) রিসেপ তাইন এর্দোগান।। তবে ঘটনার পর থেকেই ভূমিকম্পে দেশের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি ঘুরে দেখছেন তিনি।
বহু এলাকায় রাস্তাঘাট ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় উদ্ধারকারী বা ত্রাণ পৌঁছাতে পারছে না। ফলে জায়গায় জায়গায় ক্ষোভ বাড়ছে। স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞদের মতে, প্রবল ঠান্ডায় খোলা আকাশের নীচে থাকার ফলে মানুষদের হাইপোথার্মিয়ায়(Hypothermia) আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে। এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা।