জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই কেঁপে উঠল নেপাল-তিব্বত সীমান্ত। ভারতীয় সময় ভোর ৬টা ৩৫ মিনিট। প্রথম ঝটকাতেই রিখটার স্কেলে কম্পন রেকর্ড হয়েছে ৭.১। আধঘণ্টার মধ্যে পরপর দুটি কাঁপুনি অনুভূত হয় শিজাং নামের স্থানীয় এক অঞ্চলে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, প্রথম দুটি কম্পন হয়েছে, মাটির থেকে ১০ কিলোমিটার ভিতরে।
নেপাল-তিব্বত সীমান্তের এই কম্পনের প্রভাব পড়েছে বাংলার উত্তরবঙ্গে। দার্জিলিং, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার অঞ্চলে হাল্কা কম্পন অনুভূত হয়েছে। প্রভাব ভারতের রাজধানী দিল্লি-সহ বিহার ও উত্তরাখণ্ডেও। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, কম্পনের তীব্রতার জেরে প্রভাব পড়ছে স্থানীয় অঞ্চলে।
এই ঘটনায় ভারতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিহারের পাটনায়। তিব্বতের অপর একটি শহর শিগাতস শহরে ৬.৮ তীব্রতার ভূমিকম্প হয়েছে বলে দাবি করেছে বেজিং। নেপালের কাঠমান্ডুতে কম্পনের পর অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় চলে আসেন।