একেই বলে মহাভোজ। জামাইষষ্ঠীর দুপুরে ইলিশ-চিংড়ি সহযোগে যখন খেয়ে উঠে জামাই বাবাজীবনরা সুখের ঢেঁকুর তুলছেন। তখন ওভাল ক্রিকেটের মাঠে ভরে উঠেছে কেক-প্যাসট্রির সৌরভে। সিংহাসনে রানির ৭০ বছর পূর্তি। তাই এলিজাবেথের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল সানডে লাঞ্চ। অতিথি সংখ্যাকে মাথায় রেখেই নেওয়া হয়েছিল ওভাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তার সর্বত্র শুধু খাবারের আয়োজন। মায়ের রাজ সিংহাসনে ৭০ বছর, তাই অতিথিদের দেখভালের ভার পড়েছিল যুবরাজ চালর্সের উপরেই। বয়সকে দূরে ঠেলেই অতিথিদের সঙ্গে মেতে ছিলেন যুবরাজ। সঙ্গে ছিলেন তাঁর গিন্নি ক্যামিলাও।
কী ছিল মেনুতে ? আগে জানতে চান কী ছিল না। রাজবাড়ির তরফে জানানো হয়েছে, কেকই ছিল প্রায় ৩০ ধরণের। সঙ্গে পাফ, বিস্কুট, স্যান্ডউইচ আর হাজারো চকলেট। মেন কোর্সে ছিল প্রায় ৩০০ রকমের পদ। আর ছিল চায়ের আয়োজন। যেখানে জায়গায় পেয়েছিল দার্জিলিঙের চা-ও।
খোস মেজাজেই একটা দুপুর কাটালেন যুবরাজ। অতিথি সেবার সঙ্গে ছোটদের সঙ্গেও আড্ডায় মাতলেন তিনি। রবিবারই শেষ হয়েছে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সিংহাসনে বসার ৭০ বছরের অনুষ্ঠানে। সেই রাজকীয় লাঞ্চের সাক্ষী ছিল ওভাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম।