দুর্ঘটনার সময় করমণ্ডল এক্সপ্রেসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১২৮ কিলোমিটার। এই তথ্য জানতে পেরেছেন রেলের আধিকারিকরা। এবং মাত্র ২৩ সেকেন্ডের মধ্যে গতিবেগ ০-তে নেমে আসে। রেল আধিকারিকদের ধারণা, ওই ২৩ সেকেন্ডেই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধের সময় ডাউন বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেসের পিছনের কয়েকটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়। এবং কামরাগুলি করমণ্ডল এক্সপ্রেসের লাইনে এসে পড়ে। সেসময় ঘণ্টায় ১২৮ কিলোমিটার বেগে যাওয়া করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন সজোড়ে ধাক্কা মারে বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেসের কামরাগুলিতে। এবং বড়সড় বিপদের মুখোমুখি হয় চেন্নাইগামী ট্রেনটি।
এই ঘটনার জেরে যাত্রী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এমনকী, গতবছর রেলমন্ত্রী অশ্বিণী বৈষ্ণব কবচ প্রযুক্তি চালুর বিষয়ে জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও কীভাবে এত বড় দুর্ঘটনা ঘটল সেনিয়েও উঠছে প্রশ্ন।
ইতিমধ্যে দুর্ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও দুর্ঘটনাস্থলে গেছেন।