রাত সাতটা পঞ্চাশ থেকে রাত সাড়ে আটটার কিছু পর, অপারেশন হল সাকসেসফুল। ইঁদুরের মতো গর্ত খুঁড়ে ১২ জনের দল উত্তরকাশীতে সুড়ঙ্গমুক্ত করেন বাংলার তিন-সহ ৪১ জন শ্রমিককে। এই চ্যালেঞ্জিং অপারেশনের দলপতি ছিলেন ওয়াকিল হাসান। তাঁর লিডারশিপেই আলো দেখতে পায় ওই ৪১ জন শ্রমিক।
কার্যত এই ‘অসাধ্য সাধন’ করে, আনন্দবাজার অনলাইনের কাছে যখন ওয়াকিল সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, তাঁর কণ্ঠস্বরে যুদ্ধজয়ের উচ্ছ্বাস। তিনি জানান, মানুষ বাঁচানোর কাজ তাঁরা এই প্রথম করলেন। দেশের জন্য কিছু করতে পেরে তাঁরা গর্বিত। ওয়াকিল জানান, এই কাজ কতটা কঠিন ছিল। ছোট জায়গার মধ্যে কেটে কেটে এগিয়ে যাওয়া ছিল বেশ চ্যালেঞ্জিং। সব শেষে, তাঁর আশ্বাস ভালভাবেই সব শেষ হয়েছে।
Amit Shah: আজ ধর্মতলায় বিজেপির সমাবেশ, শেষে বলবেন অমিত শাহ, শুরু করবেন চন্দনা বাউড়ি
ঠিকাদারি সংস্থায় মাটির তলায় জলের লাইন, কেবল লাইন বসানোর কাজ করেন দিল্লির বাসিন্দা ওয়াকিল। কিন্তু উত্তরকাশীর ‘যুদ্ধ জয়ের’ পর ভারতের পতাকা হাতে, গোটা দেশের ‘হিরো’ তিনিই।