টানেলের মধ্যে ১৭ টা রাত কেটে গিয়েছে। চিন্তায় দিন কাটছিল পুরশুড়ার পাখিরা পরিবারের। কারণ তাঁদের ছেলে আটকে রয়েছে টানেলের ভেতর। অবশেষে স্বস্তি। রাত সাড়ে আটটা নাগাদ পরশুরার বাসিন্দা সৌভিক পাখিরার ফোন এল বাড়িতে। ছেলের গলা পেয়ে উজ্জ্বল হয়ে উঠল মায়ের মুখ। হুগলীর বাসিন্দা আরও এক পরিযায়ী শ্রমিক জয়দেব প্রামাণিকও আটকে ছিলেন ওই সুড়ঙ্গে। তাঁর ফোনেও পরিবারের উৎকণ্ঠার অবসান হয়।
একই ছবি দেখা গেল কোচবিহারেও। কাজ করতে গিয়ে উত্তরকাশী সুরঙ্গে আটকে পড়েছিলেন মানিক তালুকদার। গত ১৭ দিন ধরে দুশ্চিন্তায় দিন কেটেছে পরিবারের। অবশেষে মঙ্গলবার রাতেই ফোন পেয়ে ধরফর করে উঠে বসে ছিলেন মানিক বাবুর স্ত্রী। স্বামীর ফোন পেয়ে ঈশ্বরকে স্মরণ করেন মানিক তালুকদারের স্ত্রী সোমা। এখন অপেক্ষা শুধু স্বামীর ঘরে ফেরার।
আরও পড়ুন - শ্রমিকরা বেরোতেই উৎসবের মেজাজ, মিষ্টিমুখ, নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে