নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়। বিকেল থেকে তাঁর গ্রেফতারির প্রক্রিয়া শুরু হয়। সন্ধ্যায় তাঁর গ্রেফতারি নিয়ে জল্পনা হলেও, রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে শান্তনুকে সরকারিভাবে গ্রেফতার করেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। শনিবার আদালতে পেশ করে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে চাইবে ইডি।
হুগলি জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু। শুক্রবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন তিনি। বলাগড়ের যুবনেতা কুন্তল ঘোষের বয়ানের ভিত্তিতে দফায় দফায় তাঁকে জেরা করা হয়। এর আগেও তাঁর বাড়িতে তল্লাশি করে ইডি। তাঁর বাড়ি থেকে ৩০০ চাকরিপ্রার্থীর তালিকা পাওয়া গিয়েছিল। এরপরই কুন্তলের সঙ্গে শান্তনুর যোগসূত্র খোঁজার চেষ্টা করেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। শুক্রবার বয়ানে অসঙ্গতি পাওয়ার পরই তাঁকে গ্রেফতার করার সিদ্ধান্ত নেয় ইডি।
গ্রেফতারির প্রক্রিয়া অনেকটাই নথি ও কাগজপত্রের ব্যাপার। শান্তনুর গ্রেফতারি নিয়ে সন্ধ্যায় জল্পনা তৈরি হয়। সেই প্রক্রিয়া শেষ হতে রাত হয়ে যায়। ১১টা ৪৫ মিনিটে গ্রেফতার করা হয় শান্তনুকে। ইডি সূত্রে দাবি, ২০১৪ সাল থেকে কুন্তল ও শান্তনু নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িয়ে ছিলেন।