শুক্রবার রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটের ডাক সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের। সরকারি কর্মচারীদের এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে বাম-বিজেপি। একই দিনে দু’দলেরই পৃথক বিক্ষোভ কর্মসূচি রয়েছে। ওই একই দিনে বাম ছাত্র সংগঠন এসএফআই বিধানসভা অভিযানের ডাক দিয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের নির্বাচনের পাশাপাশি বিভিন্ন ইস্যুতে তাঁদের বিধানসভা অভিযান। অন্যদিকে, শুক্রবারই রাজ্যে অ্যাডিনোভাইরাস ইস্যুতে স্বাস্থ্যভবন অভিযানের ডাক দিয়েছে বিজেপির যুব ও মহিলা মোর্চা।
কেন্দ্রীয় সরকারের হারে বর্ধিত মহার্ঘ ভাতার দাবিতে রাজ্যে লাগাতার আন্দোলন চলছে। বিভিন্ন সময়ে সেই আন্দোলনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন বাম-কংগ্রেস-বিজেপির প্রতিনিধিরা। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা। এর মধ্যে টানা অনশনের জেরে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়েছেন। আবার ফিরে এসে লড়াইয়ের মঞ্চে হাজির হয়েছেন তাঁরা। ১০ মার্চ কার্যত 'অগ্নিপরীক্ষা' রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন যৌথ মঞ্চের। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ।
আর পড়ুন- Recruitment Scam: ইডির নজরে চার অভিনেত্রী, টলিউডের আরও নাম আসবে, দাবি বনির মায়ের
বৃহস্পতিবারই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে দেখা করেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়, কংগ্রেস নেতা আশুতোষ চট্টোপাধ্যায়রা। ১০ মার্চের ধর্মঘট সফল করার বার্তা দিয়ে সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় জানান, ধর্মঘট করা কর্মচারীদের নৈতিক অধিকার, কোনও সরকার তা কেড়ে নিতে পারে না।