পুজো মণ্ডপে বিচার চেয়ে স্লোগান। এই অভিযোগে গ্রেফতার নয় আন্দোলনরকারীকে সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ধৃতদের এদিন আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়েছিল। আদালতে পুলিশ দাবি করেছে, ধৃতদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে দেখা গিয়েছে পূর্বপরিকল্পিত ভাবেই এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তাঁদের জামিন মঞ্জুর করা হলে, পরবর্তী সময়ে অন্য মণ্ডপেও এই একই ঘটনা ঘটতে পারে।
আরজি কর এবং জয়নগরের ঘটনার বিচার চেয়ে ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার ত্রিধারা সম্মেলনীর মণ্ডপের সামনে বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনকারীরা। সেইসময় পুলিশ তাঁদের গ্রেফতার করে। পরে পুজোর উদ্যোক্তা দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, সেই সময় মণ্ডপে ষষ্ঠীর পুজো শুরু হয়েছিল। ক্লাবের পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।
এদিন ধৃতদের নাম প্রকাশ করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, রবীন্দ্র সরোবর এলাকার বাসিন্দা বিট্টু ঝায়ের অভিযোগের ভিত্তিতেই বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, যাঁরা গ্রেফতার হয়েছেন, তাঁরা কেউ ডাক্তার নন। যদিও তাঁদের ছাড়াতে এদিন আলিপুর আদালতে গিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তারদের অন্যতম নেতা কিঞ্জল নন্দ।