ইডির তলবে সাড়া দিয়ে নির্ধারিত সময়ে সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছলেন শ্বেতা চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তিনি ইডি দফতরে হাজির হন বলে খবর। সিজিওতে প্রবেশ করতেই সাংবাদিকরা ছেঁকে ধরেন শ্বেতাকে। তাঁর কাছে ইডির এই তলবের কারণ জানতে চাওয়া হয়। তাঁর ওই বিপুল টাকার উৎস সম্পর্কেও জানতে চান সাংবাদিকরা। তবে সেই সমস্ত প্রশ্নবাণ এড়িয়ে মাথা নিচু করে সিজিও কমপ্লেক্সে ঢুকে যান কামারহাটি পুরসভার এই অ্যাসিসটেন্ট ইঞ্জিনিয়ার। উল্লেখ্য, এই প্রথম শ্বেতাকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ডেকে পাঠালো ইডি।
ইডি সূত্রে আরও খবর, কাকলি শীলের সুবাদেই শ্বেতার সঙ্গে পরিচয় অয়নের। পেশায় প্রোমোটার অয়নের ব্যবসার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন শ্বেতা। উল্লেখ্য, বুধবার অয়ন শীলের বাবা-মাকে একদফা জেরা করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। শুক্রবার স্ত্রী কাকলি শীল ও তাঁর ছেলে অভিষেক শীলকেও ডেকে পাঠানো হয়েছে বলেই খবর।