আরজি কর কাণ্ডে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠে আসছে। ইতিমধ্যেই আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দীপকে। শুক্রবার সকালে সন্দীপের বেলেঘাটার বাড়িতে যায় ইডি। ৩ ঘণ্টা পর দরজা খোলেন তাঁর স্ত্রী সঙ্গীতা। সেই সময় সংবাদমাধ্যমে কথা বলে তিনি জানান, তাঁর স্বামী কিছু করেননি। এর পিছনে ষড়যন্ত্র আছে বলেই দাবি তাঁর।
এদিন সংবাদমাধ্যমে সন্দীপ ঘোষের স্ত্রী জানিয়েছেন, "এগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির সঙ্গে আমরা সব রকম সহায়তা করব। তাঁর উপর সব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। আপনারাও বুঝতে পারছেন। কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। পাওয়া যাবেও না।"
এদিকে এদিন সন্দীপের বেলেঘাটার বাড়ির পাশাপাশি এদিন চন্দননগরে তাঁর শ্বশুর রামকৃষ্ণ দাসের বাড়িতে যান আধিকারিকরা। সেখানও বাড়ি তালাবন্ধ ছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দীপের শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা ওই বাড়িতে অনেকদিন থাকেন ননা। সন্দীপের বাড়ি ও শ্বশুরবাড়ি বাদেও শুক্রবার সকালে হাও়ড়ার বিপ্লব সিং, কৌশিক কোলে ও সুভাষগ্রামে প্রসূণ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতেও হানা দেয় ইডি। প্রসূন চট্টোপাধ্যায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন। সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত তিনি।